জননেত্রী শেখ হাসিনা বিশ্ব নেতৃত্বের মাঝে নিজের অবস্থানকে একটা অনন্য ধারায় প্রতিষ্ঠিত করেছেন: হাজী মোঃ ইদ্রিস ফরাজী 

সিনিয়র রিপোর্টার, ঢাকাঃ

জননেত্রী শেখ হাসিনা বিশ্ব নেতৃত্বের মাঝে নিজের অবস্থানকে একটা অনন্য ধারায় প্রতিষ্ঠিত করেছেন: হাজী মোঃ ইদ্রিস ফরাজী 
ছবি: সংগৃহীত

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ

ইতালী আওয়ামী লীগের সভাপতি এবং শরীয়তপুর জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি হাজী মোঃ ইদ্রিস ফরাজী বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সুযোগ্য দুই কন্যা জননেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা তারা দুজনই এই সেপ্টেম্বর মাসে জন্মগ্রহণ করেছে। শেখ রেহানার জন্মদিবস ইতোমধ্যে আমরা উচ্ছ্বাসের সাথে পালন করেছি এবং জননেত্রী শেখ হাসিনার জন্মদিবসটি আমরা এই মাসের শেষের দিকে পালন করবো। তারা দুজনই আমাদের জাতির পিতা ও বঙ্গমাতার সুযোগ্য উত্তরাধিকারের প্রতীক হিসেবে এই ধরাধামে বিদ্যমান আছেন এবং তারা যদি না থাকতো তাহলে জাতি এমন একটা শূন্যতার মধ্যে পরত যা কখনোই পূরণ হবার মতো নয়। বাঙালি জাতির জন্য যেমন আনন্দের মাস সেপ্টেম্বর, ঠিক তেমনি বাঙালি জাতির জন্য অত্যন্ত শোকাবহ মাস হচ্ছে আগস্ট। এই আগস্টেই জাতির ইতিহাসের চরমতম শোকবিধুর ও কলঙ্কিত এক অধ্যায়ের সূচনা ঘটেছিল। ১৯৭৫ সালের এই আগস্টের মধ্যভাগে নৃশংসভাবে সপরিবারে হত্যা করা হয়েছিল বাঙালির স্বাধীনতার মহান স্থপতি ও জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে। সেদিন হাজার বছরের ইতিহাসের এই মহানায়কের বুকের তাজা রক্তে রঞ্জিত হয়েছিল শ্যামল বাংলার মাটি। সেদিন বিপদগামী কিছু বাঙালি নামধারী পাকিস্তানি অনুচর তারা এই রকমের একটি কাণ্ড করে বাংলাদেশকে নিয়ে ইতিহাসের সব থেকে কলঙ্কতম অধ্যায় রচিত করেছে। আজ এই কলঙ্ক থেকে আমাদের কিছুটা মুক্তি দিয়ে জননেত্রী শেখ হাসিনা আজ বাংলাদেশ হতদরিদ্র অবস্থান থেকে উন্নয়নশীল দেশের পথে। বিশ্ব উন্নয়নের মহাসড়কে বাংলাদেশ তার অবস্থানকে আরও সুদৃঢ়ভাবে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। তা যে কারও কাছে অভাবনীয় মনে হতেই পারে। এক কথায় দেশ হিসেবে বাংলাদেশ এবং এর নেতা হিসেবে শেখ হাসিনা বিশ্ব পরিমন্ডলে ক্রমশ গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠছেন। একটি পশ্চাৎপদ দেশকে উন্নয়নের কাতারে শামিল করার মধ্য দিয়ে শেখ হাসিনা বিশ্ব নেতৃত্বের মাঝে নিজের অবস্থানকে একটা অনন্য ধারায় প্রতিষ্ঠিত করতে পেরেছেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বলিষ্ঠ নেতৃত্বে গত কয়েক বছরে দেশে অবকাঠামো উন্নয়ন, দারিদ্র্য বিমোচন, পুষ্টি, মাতৃত্ব এবং শিশু স্বাস্থ্য, প্রাথমিক শিক্ষা, নারীর ক্ষমতায়ন ইত্যাদি ক্ষেত্রে ব্যাপক উন্নয়ন হয়েছে।