জননেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশের উন্নয়নের বাতিঘর: মোঃ ইদ্রিস ফরাজী 

সিনিয়র রিপোর্টার, ঢাকাঃ

জননেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশের উন্নয়নের বাতিঘর: মোঃ ইদ্রিস ফরাজী 
ছবি: সংগৃহীত

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ

ইতালী আওয়ামী লীগের সভাপতি ও শরীয়তপুর জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি মোঃ ইদ্রিস ফরাজী বলেন, জননেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যেন পিতা মুজিবেরই এক অনন্য প্রতিচ্ছবি। যিনি জনকল্যাণের ব্রত নিয়ে গণতান্ত্রিকভাবে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপরিচালনা করে চলেছেন- অতিমারীকালীন সময়ে এবং তার পূর্বকালে, তার ঔদার্য, শাসক হিসেবে সক্ষমতা, মানবীয় গুণাবলীর আধাররূপে সর্বমহলে স্বীকৃত। রাষ্ট্র পরিচালনায় তার ন্যায়পরায়ণতা, বিচক্ষণ কূটনৈতিক জ্ঞান ও প্রজ্ঞা এবং মানব মর্যাদা সম্প্রসারণের ক্ষেত্রে যে তাৎপর্যমণ্ডিত ভূমিকা তিনি রেখে চলেছেন সেজন্য বাংলাদেশের জনসাধারণ প্রত্যক্ষ ভোটে তাকে বারবার নির্বাচিত করেছেন এবং সংসদীয় গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে তিনি চারবারের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে জাতীয় সংসদ দ্বারা নির্বাচিত হয়েছেন। সমগ্র জীবনই যার কেটেছে লড়াই সংগ্রামে। সাধারণ আর দশটা মানুষের মতো তিনি পাননি পরিবারের সান্নিধ্য, ছিলো না জীবনের স্বাভাবিক গতিধারাও। সব হারিয়েও যিনি দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন সাফল্যের সর্বোচ্ছ চূড়ায়। বর্ণাঢ্য সেই সংগ্রামী ব্যক্তিত্ব আমাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ১৯৪৭ সালের এই দিনে গোপালগঞ্জের মধুমতি নদী বিধৌত টুঙ্গিপাড়ায় শেখ হাসিনা জন্মগ্রহণ করেন। তিনি স্বাধীন বাংলাদেশের স্থপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন্নেছার জ্যেষ্ঠ সন্তান। তিনি মানুষের কল্যাণের জন্য পদ্মা সেতু প্রকল্প বাস্তবায়নের কাজ দৃঢ়তার সাথে, সম্প্রীতির সাথে টেনে চলেছেন। আবার পদ্মা সেতুতে রেলের যোগাযোগ ব্যবস্থাপনাতেও তার বিচক্ষণতার ছোঁয়া রয়েছে। ঢাকায় মেট্রোরেল তৈরির প্রকল্প আজ তাঁকে একটি বিশেষ মর্যাদা দিয়েছে। মানব কল্যাণে তাঁর যে ব্রত অদম্য শক্তিতে অতিমারীর সময়ে দক্ষ কাণ্ডারির মতো প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলা করে অর্থনীতিকে চাঙা করার যে প্রয়াস তা তাকে বিরল গুণসম্পন্ন বৈশ্বিক নৈত্রী হিসাবে বিশ্বে রাষ্ট্র ব্যবস্থার পরিচিতি দিয়েছে। খাদ্য উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন, আজকের পরিবেশ পরিস্থিতিতে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও তাৎপর্যমণ্ডিত হয়ে উঠেছে। ২০৪১ সাল নাগাদ বাংলাদেশ উন্নত দেশ হিসাবে যাতে আত্মপ্রকাশ করতে পারে সে জন্য নিরলসভাবে কাজ করে চলেছেন।